top ad image
top ad image

খালেদা জিয়া

Khaleda-Zia

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া

আলোচিত এ মামলায় বিচারিক আদালত খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছিলেন। ওই রায় বাতিল ঘোষণা করে বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়াকে খালাসের রায় দেন।

মেডিকেল বোর্ডের অনুমতি পেলেই যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন খালেদা জিয়া

শেখ হাসিনার পতনের পর মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মুক্তি মিললেও অসুস্থতার কারণে বের হতে পারছেন না তিনি। গত ১ মাসের বেশি সময় ধরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া।

Khaleda-zia

বঙ্গভবনে বৈঠকে খালেদা জিয়াকে মুক্তির সিদ্ধান্ত

সভায় দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে সকলকে ধৈর্য ও সহনশীল আচরণ করার আহ্বান জানানো হয় এবং সেনাবাহিনীকে লুটতরাজ ও হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

খালেদা

হাসপাতালে খালেদা জিয়া

পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে।

F4858177-A19F-42A2-B5B8-B7D4A4C12BC5

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল

এর আগে বৃহস্পতিবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকার চালাকি করে ৬ মাস খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করেছে। তার মানে সাজা কমছে না। ভবিষ্যতে যখন তাদের প্রয়োজন হবে সাজা আবার যুক্ত হবে। এটা আরেকটা খেলা।

খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

খালেদা জিয়াকে কেবিনে স্থানান্তর

সোমবার দুপুরে অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে গঠিত মেডিকেল বোর্ড বৈঠকে বসে। তারা বিএনপি চেয়ারপারসনের গত সর্বশেষ ১২ ঘণ্টার রিপোর্টগুলো পর্যালোচনা করেন। এরপর সিসিইউতে বেগম জিয়াকে বোর্ড সদস্যরা দেখতে যান। পরে আবার বৈঠকে করে তাকে কেবিনে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়।

খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

খালেদা জিয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্স চেয়ে পরে বাতিল করা হয়

নার্স ও পেশেন্ট কেয়ার সাপোর্ট আমরা প্রস্তুত করে যখন পাঠাবো তখন আরেকটা ফোন আসলো। বলা হয়, পেশেন্ট এখন যেতে চাচ্ছেন না। এর কিছুক্ষণ পর আমাদের ডিউটি ডক্টরের কাছে ডা. জাহিদ সাহেবের পরিচয়ে আরেকটা ফোন আসে। উনি বললেন, অ্যাম্বুলেন্স লাগবে। আর পাঠানো হয়নি।

অ্যাম্বুলেন্স